বরিশালে দ্রুত এগিয়ে চলছে নেহালগঞ্জ সেতুর নির্মাণ কাজ

বরিশালে দ্রুত এগিয়ে চলছে নেহালগঞ্জ সেতুর নির্মাণ কাজ,  জেলায় দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে প্রায় ৬৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত নেহালগঞ্জ সেতুর কাজ। এ সেতুটি নির্মিত হলে উপকৃত হবে বরিশাল জেলার সদর উপজেলা, বাকেরগঞ্জ উপজেলা ও পটুয়াখালী জেলার বাউফল থানার লক্ষাধিক প্রান্তিক জনগোষ্ঠী

 

বরিশালে দ্রুত এগিয়ে চলছে নেহালগঞ্জ সেতুর নির্মাণ কাজ

বরিশালে দ্রুত এগিয়ে চলছে নেহালগঞ্জ সেতুর নির্মাণ কাজ

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের অর্থ্যায়নে জেলার সদর উপজেলায় নির্মাণাধীন এ নেহালগঞ্জ (বাড়ৈজ্জার পুল) সেতুটি নির্মাণ সম্পন্ন হলে সব থেকে বেশি উপকৃত হবে জেলার সদর উপজেলার বাড়ৈজ্জার পুল, দিনারের পুল, টুমচর, চরকাউয়াবাসি। এছাড়াও জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলা ও মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা এলাকার বাসিন্দারা। অপরদিকে পটুয়াখালী জেলার বাউফল থানা এলাকার লাখ লাখ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী।

 

বরিশালে দ্রুত এগিয়ে চলছে নেহালগঞ্জ সেতুর নির্মাণ কাজ

 

সংশ্লিষ্ট সূত্র আরো জানায়, নেহালগঞ্জ-রঙমাটিয়া নদীর উপর দিয়ে প্রায় ৬২২ মিটার দৈর্ঘ এ নেহালগঞ্জ সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ৬৭ কোটি ৬৫ লাখ ৮ হাজার টাকা ব্যয়ে। একইসাথে সেতুটির দুই পাড়ে প্রায় ১০ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে।
এবিষয়ে জেলার সদর উপজেলা টুঙ্গিবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নাদিরা রহমান বলেন, দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ হতে যাচ্ছে যথাশগ্রিই। এ নেহালগঞ্জ সেতুটি নিমাণ কার্জ সম্পন্ন হলে এর উপকার ভোগ করবে সব থেকে বেশি টুঙ্গিবাড়িয়া ইউনিয়ন, চন্দ্রমোহন ইউনিয়নবাসি এবং পটুয়াখালী ও বরিশাল জেলার বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দারা। যোগাযোগ ব্যবস্থা হবে সহজতর। পাশাপাশি আত্ম-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

এ বিষয়ে বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইএনও) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় সদর উপজেলায় নির্মানাধিন “নেহালগঞ্জ সেতুটি” সম্পন্ন হলে উপকৃত হবে পটুয়াখালী ও বরিশাল জেলার লাখ লাখ মানুষ। সহজতর হবে দুই জেলার মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা।এ প্রসঙ্গে বিভাগীয় সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (প্রকল্প পরিচালক) মিন্টু রঞ্জন দেবনাথ বলেন, আশা প্রকাশ করা হচ্ছে নির্মাণাধীন নেহালগঞ্জ সেতুটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করা।

তিনি আরো বলেন, সেতুটির দুই প্রান্তে দ্রুত কাজ চলছে। এরপর নৌযান চলাচলের সুবিধার্থে সেতুটির মাঝের অংশে দু’ইটি ১০০ মিটার করে স্টিল ট্রাস্ট স্পেন বসবে। সেতুটি সর্বসাধারনের জন্য উম্মুক্ত করা হলে এ অঞ্চলের প্রান্তিক জনগোাষ্ঠীর আত্মসামাজিক, ব্যবসা বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে আরো বেশি তরাহ্নিত করবে।

আরও দেখুন:

Leave a Comment